কত আবেগ, কত উত্তেজনা, চায়ের কাপে কত তর্ক! সব শেষ হল এবছরের মতো। এবার
শান্তি। একটু একটু মন খারাপ হচ্ছে কী? তাহলে মনে রাখুন, আইপিএল শেষ হওয়ার
বেশ কয়েকটি সুবিধাও কিন্তু রয়েছে।
এক মাসের ওপর চলেছে এই মহাযজ্ঞ। মানে, আইপিএল আর কী! কত আবেগ, কত উত্তেজনা, চায়ের কাপে কত তর্ক! সব শেষ হল এবছরের মতো। এবার শান্তি। একটু একটু মন খারাপ হচ্ছে কী? তাহলে মনে রাখুন, আইপিএল শেষ হওয়ার বেশ কয়েকটি সুবিধাও কিন্তু রয়েছে। আসুন, জেনে নিই—
১. টুর্নামেন্ট থেকে কলকাতা বিদায় নেওয়ার ব্যাপারটা কষ্টকর ছিল নিশ্চয়ই। কিন্তু আরও কষ্টের ছিল ফাইনালে কলকাতার অভাবে ব্যাঙ্গালোর বা হায়দ্রাবাদকে সাপোর্ট করা। এ যেন দুধের স্বাদ কোকাকোলায় মেটানো। সেই যন্ত্রণার পুনরাবৃত্তি ঘটার চান্স আর নেই।
২. রোজ সন্ধেয় টিভির অধিকার নিয়ে গৃহবিবাদ বন্ধ। এবার থেকে গিন্নিরা বিনা বাধায় সন্ধেবেলা টিভি সিরিয়াল দেখতে পাবেন।
৩. খেলা দেখার মজা আলাদা। কিন্তু দীর্ঘ একমাস ধরে খেলার জন্য মিস করতে হচ্ছিল বন্ধুদের আড্ডার ঠেক, বান্ধবীর সঙ্গ, ফেসবুকের পছন্দের পেজগুলির টাটকা সব পোস্ট। এবার আবার জীবনে ফিরে পাবেন সেইসব প্রিয় উপভোগ।
৪. প্রতিদিন খেলা দেখতে বসে একই বিজ্ঞাপন ৬৭ হাজার বার করে দেখার যন্ত্রণা থেকে মুক্তি। ওই গুটিকয়েক বিজ্ঞাপনে একই দৃশ্য দেখতে দেখতে, একই গান শুনতে শুনতে মাথার পোকা নড়ে যাচ্ছিল কি না বলুন।
৫. কাজের জন্য সকাল সকাল উঠতে হয় যাঁদের, এবং যাঁরা সেইজন্য শুয়েও পড়েন সকাল সকাল, তাঁদের এই একমাস হয় খেলা দেখতে গিয়ে শুতে দেরি হচ্ছিল, আর নয়ত পুরো খেলাটা দেখতে না পারার বেদনা বুকে চেপে যেতে হচ্ছিল বিছানায়। সেই বিড়ম্বনার অবসান এবারে।
এক মাসের ওপর চলেছে এই মহাযজ্ঞ। মানে, আইপিএল আর কী! কত আবেগ, কত উত্তেজনা, চায়ের কাপে কত তর্ক! সব শেষ হল এবছরের মতো। এবার শান্তি। একটু একটু মন খারাপ হচ্ছে কী? তাহলে মনে রাখুন, আইপিএল শেষ হওয়ার বেশ কয়েকটি সুবিধাও কিন্তু রয়েছে। আসুন, জেনে নিই—
১. টুর্নামেন্ট থেকে কলকাতা বিদায় নেওয়ার ব্যাপারটা কষ্টকর ছিল নিশ্চয়ই। কিন্তু আরও কষ্টের ছিল ফাইনালে কলকাতার অভাবে ব্যাঙ্গালোর বা হায়দ্রাবাদকে সাপোর্ট করা। এ যেন দুধের স্বাদ কোকাকোলায় মেটানো। সেই যন্ত্রণার পুনরাবৃত্তি ঘটার চান্স আর নেই।
২. রোজ সন্ধেয় টিভির অধিকার নিয়ে গৃহবিবাদ বন্ধ। এবার থেকে গিন্নিরা বিনা বাধায় সন্ধেবেলা টিভি সিরিয়াল দেখতে পাবেন।
৩. খেলা দেখার মজা আলাদা। কিন্তু দীর্ঘ একমাস ধরে খেলার জন্য মিস করতে হচ্ছিল বন্ধুদের আড্ডার ঠেক, বান্ধবীর সঙ্গ, ফেসবুকের পছন্দের পেজগুলির টাটকা সব পোস্ট। এবার আবার জীবনে ফিরে পাবেন সেইসব প্রিয় উপভোগ।
৪. প্রতিদিন খেলা দেখতে বসে একই বিজ্ঞাপন ৬৭ হাজার বার করে দেখার যন্ত্রণা থেকে মুক্তি। ওই গুটিকয়েক বিজ্ঞাপনে একই দৃশ্য দেখতে দেখতে, একই গান শুনতে শুনতে মাথার পোকা নড়ে যাচ্ছিল কি না বলুন।
৫. কাজের জন্য সকাল সকাল উঠতে হয় যাঁদের, এবং যাঁরা সেইজন্য শুয়েও পড়েন সকাল সকাল, তাঁদের এই একমাস হয় খেলা দেখতে গিয়ে শুতে দেরি হচ্ছিল, আর নয়ত পুরো খেলাটা দেখতে না পারার বেদনা বুকে চেপে যেতে হচ্ছিল বিছানায়। সেই বিড়ম্বনার অবসান এবারে।

No comments:
Post a Comment