এখন আইপিএল-এর ভরা মরসুম চলছে। বিরাট কোহলির ব্যাটও চলছে সমানতালে। তাঁকে
কিছুতেই থামানো যাচ্ছে না। এ হেন বিরাট কোহলির নামে ভয়ঙ্কর অভিযোগ আনেন এক
বাংলাদেশি সমর্থক।
ভারতকে হারানোর ক্ষমতা নেই। কিন্তু মাঠের বাইরে থেকে ভারতকে খোঁচা দেওয়াতেও কম যান না বাংলাদেশি সমর্থকরা। টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ভারত হেরে যাওয়ার পরে মুশফিকুর রহিম ভারত-বিরোধী টুইট করেছিলেন। আর তার জন্য প্রবল সমালোচনার মুখে পড়তে হয়েছিল তাঁক। প্রবল চাপের মুখে পড়ে পরবর্তী কালে মুশফিকুর রহিম সেই ভারত-বিরোধী টুইট মুছে দিতে বাধ্য হন।
এখন আইপিএল-এর ভরা মরসুম চলছে। বিরাট কোহলির ব্যাটও চলছে সমানতালে। তাঁকে কিছুতেই থামানো যাচ্ছে না। এ হেন বিরাট কোহলির নামে ভয়ঙ্কর অভিযোগ আনেন এক বাংলাদেশি সমর্থক। ঘটনাটা এশিয়া কাপের সময়কার।একটু পুরনোই বটে। কিন্তু অভিযুক্ত ব্যক্তির নাম যখন বিরাট কোহলি, তখন তো সেই অভিযোগ রীতিমতো মারাত্মক। কারণ বিশ্বের একনম্বর ব্যাটের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা মানে ভারতকেও অপমান করা। আর এই কাজটাই করেছেন তারিক হাসান নামে এক বাংলাদেশি সমর্থক।
এশিয়া কাপে বিরাট কোহলি দুরন্ত ফর্মে ছিলেন। ফাইনালে ভারতের সামনে পড়েছিল বাংলাদেশ। আর বাংলাদেশের সেই সমর্থক ফাইনালের বল গড়ানোর আগেই বিরাট কোহলি সম্পর্কে আলটপকা এক মন্তব্য করে বসেন সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটে। তারিক বলে ফেলেন, কোহলি নাকি রবারের ব্যাট নিয়ে খেলেন। আর সেই জন্যই তাঁর এরকম দুরন্ত ফর্ম। বাংলাদেশি সমর্থকটি ভারতীয় ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ডকেও ছেড়ে কথা বলেননি। সেই সমর্থকটি বলেছেন, ‘‘কোহলির ব্যাটের ইনসাইড পার্ট রবারের। আর আউটসাইড পার্ট কাঠের তৈরি। আর তাই কেবলমাত্র ব্যাটে বল লাগলেই বিরাটের কাজ হয়ে যাচ্ছে। বল বাউন্ডারি ছাড়িয়ে যাচ্ছে। উড়ে গিয়ে গ্যালারিতে পড়ছে। আর এটাই বিরাটের রান তোলার আসল রহস্য।’’ কিন্তু এ তো অনৈতিক কাজ। আইসিসি কেন বিরাটকে এর জন্য শাস্তি দিচ্ছে না? বাংলাদেশি সমর্থকটির উত্তর, ‘‘আইসিসি আর বিসিসিআই ভাই ভাই। ওদের একদম শ্রদ্ধা করা চলবে না।’’ যদিও ক্রিকেট বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এ একেবারেই আজগুবি অভিযোগ। কারণ বিশুদ্ধ কাঠ দিয়ে তৈরি না হলে ভারি এবং শক্ত ক্রিকেট বলের মোকাবিলা কোনও ব্যাট দিয়ে করা সম্ভব নয়।
এ হেন বাংলাদেশি সমর্থকের অভিযোগ কোহলির কানে গিয়েছিল কি না জানা নেই। ফাইনালে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ৪১ রানে অপরাজিত থেকে যান কোহলি। আর এশিয়া কাপ জিতে নেয় ভারত।
ভারতকে হারানোর ক্ষমতা নেই। কিন্তু মাঠের বাইরে থেকে ভারতকে খোঁচা দেওয়াতেও কম যান না বাংলাদেশি সমর্থকরা। টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ভারত হেরে যাওয়ার পরে মুশফিকুর রহিম ভারত-বিরোধী টুইট করেছিলেন। আর তার জন্য প্রবল সমালোচনার মুখে পড়তে হয়েছিল তাঁক। প্রবল চাপের মুখে পড়ে পরবর্তী কালে মুশফিকুর রহিম সেই ভারত-বিরোধী টুইট মুছে দিতে বাধ্য হন।
এখন আইপিএল-এর ভরা মরসুম চলছে। বিরাট কোহলির ব্যাটও চলছে সমানতালে। তাঁকে কিছুতেই থামানো যাচ্ছে না। এ হেন বিরাট কোহলির নামে ভয়ঙ্কর অভিযোগ আনেন এক বাংলাদেশি সমর্থক। ঘটনাটা এশিয়া কাপের সময়কার।একটু পুরনোই বটে। কিন্তু অভিযুক্ত ব্যক্তির নাম যখন বিরাট কোহলি, তখন তো সেই অভিযোগ রীতিমতো মারাত্মক। কারণ বিশ্বের একনম্বর ব্যাটের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা মানে ভারতকেও অপমান করা। আর এই কাজটাই করেছেন তারিক হাসান নামে এক বাংলাদেশি সমর্থক।
এশিয়া কাপে বিরাট কোহলি দুরন্ত ফর্মে ছিলেন। ফাইনালে ভারতের সামনে পড়েছিল বাংলাদেশ। আর বাংলাদেশের সেই সমর্থক ফাইনালের বল গড়ানোর আগেই বিরাট কোহলি সম্পর্কে আলটপকা এক মন্তব্য করে বসেন সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটে। তারিক বলে ফেলেন, কোহলি নাকি রবারের ব্যাট নিয়ে খেলেন। আর সেই জন্যই তাঁর এরকম দুরন্ত ফর্ম। বাংলাদেশি সমর্থকটি ভারতীয় ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ডকেও ছেড়ে কথা বলেননি। সেই সমর্থকটি বলেছেন, ‘‘কোহলির ব্যাটের ইনসাইড পার্ট রবারের। আর আউটসাইড পার্ট কাঠের তৈরি। আর তাই কেবলমাত্র ব্যাটে বল লাগলেই বিরাটের কাজ হয়ে যাচ্ছে। বল বাউন্ডারি ছাড়িয়ে যাচ্ছে। উড়ে গিয়ে গ্যালারিতে পড়ছে। আর এটাই বিরাটের রান তোলার আসল রহস্য।’’ কিন্তু এ তো অনৈতিক কাজ। আইসিসি কেন বিরাটকে এর জন্য শাস্তি দিচ্ছে না? বাংলাদেশি সমর্থকটির উত্তর, ‘‘আইসিসি আর বিসিসিআই ভাই ভাই। ওদের একদম শ্রদ্ধা করা চলবে না।’’ যদিও ক্রিকেট বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এ একেবারেই আজগুবি অভিযোগ। কারণ বিশুদ্ধ কাঠ দিয়ে তৈরি না হলে ভারি এবং শক্ত ক্রিকেট বলের মোকাবিলা কোনও ব্যাট দিয়ে করা সম্ভব নয়।
এ হেন বাংলাদেশি সমর্থকের অভিযোগ কোহলির কানে গিয়েছিল কি না জানা নেই। ফাইনালে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ৪১ রানে অপরাজিত থেকে যান কোহলি। আর এশিয়া কাপ জিতে নেয় ভারত।

No comments:
Post a Comment