১৯৯৬-এ ইডেন গার্ডেন্সে সেমিফাইনালে হেরে যাওয়ায় সচিন তেন্ডুলকর একইরকম
গম্ভীর হয়ে গিয়েছিলেন। একই পংক্তিতে হয়তো রাখা যাবে কেকেআর-এর এই
চিয়ারলিডারটিকেও।
চিরদিনের ফ্রেমে ঢুকে পড়লেন কলকাতা নাইটরাইডার্সের সেই চিয়ারলিডারটি। কলকাতার ইনিংসের শেষ বলটি হয়ে গেল। কেকেআর-এরও এবারের মতো ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ থেকে ছুটি হয়ে গেল। কলকাতা অধিনায়ক গৌতম গম্ভীর হার মেনে নিয়েছেন খুব সহজভাবেই। নিজের ঘরের মাঠে তাঁকে মাথা নিচু করতে হল শেষ পর্যন্ত। কেকেআর-এর অন্যান্য ক্রিকেটাররাও মেনে নিয়েছেন যোগ্য দল হিসেবেই সানরাইজার্স হায়দরাবাদই ম্যাচটা জিতে নিয়েছে। দিনটা আজ তাঁদের ছিল না। বাস্তবটা মানতে কষ্ট হচ্ছিল সেই চিয়ারলিডারটির। চোখের জল কিছুতেই নিয়ন্ত্রণ করতে পারছিলেন না তিনি। হাপুস নয়নে কেঁদেই চলেছেন সেই বিদেশিনী চিয়ারলিডার। তাঁকে সান্ত্বনা দিচ্ছেন অন্য আর এক চিয়ারলিডার। বিদেশিনীও কলকাতার হৃদয়ের তল খুঁজে পেয়েছেন।
ইতালি বিশ্বকাপ থেকে ছিটকে যাওয়ার পরে কাঁদতে শুরু করে দিয়েছিলেন দিয়েগো মারাদোনা। সেই ছবি অমর হয়ে গিয়েছে। ব্রাজিলে অল্পের জন্য বিশ্বকাপ জিততে না-পারায় পাংশু হয়ে গিয়েছিল লিওনেল মেসির মুখ। ১৯৯৬-এ ইডেন গার্ডেন্সে সেমিফাইনালে হেরে যাওয়ায় সচিন তেন্ডুলকর একইরকম গম্ভীর হয়ে গিয়েছিলেন। একই পংক্তিতে হয়তো রাখা যাবে কেকেআর-এর এই চিয়ারলিডারটিকেও। তাঁর কোনও বক্তব্য অবশ্য জানা যায়নি। জানতে চাইলে সেই চিয়ারলিডারটি হয়তো বলতেন, ‘‘যে দলের জন্য মাঠে এত গলা ফাটালাম, সেই দল হেরে গেলে চোখে জল আসবে না!’’ সত্যিকারের কেকেআর সমর্থক বোধহয় তিনিই।
চিরদিনের ফ্রেমে ঢুকে পড়লেন কলকাতা নাইটরাইডার্সের সেই চিয়ারলিডারটি। কলকাতার ইনিংসের শেষ বলটি হয়ে গেল। কেকেআর-এরও এবারের মতো ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ থেকে ছুটি হয়ে গেল। কলকাতা অধিনায়ক গৌতম গম্ভীর হার মেনে নিয়েছেন খুব সহজভাবেই। নিজের ঘরের মাঠে তাঁকে মাথা নিচু করতে হল শেষ পর্যন্ত। কেকেআর-এর অন্যান্য ক্রিকেটাররাও মেনে নিয়েছেন যোগ্য দল হিসেবেই সানরাইজার্স হায়দরাবাদই ম্যাচটা জিতে নিয়েছে। দিনটা আজ তাঁদের ছিল না। বাস্তবটা মানতে কষ্ট হচ্ছিল সেই চিয়ারলিডারটির। চোখের জল কিছুতেই নিয়ন্ত্রণ করতে পারছিলেন না তিনি। হাপুস নয়নে কেঁদেই চলেছেন সেই বিদেশিনী চিয়ারলিডার। তাঁকে সান্ত্বনা দিচ্ছেন অন্য আর এক চিয়ারলিডার। বিদেশিনীও কলকাতার হৃদয়ের তল খুঁজে পেয়েছেন।
ইতালি বিশ্বকাপ থেকে ছিটকে যাওয়ার পরে কাঁদতে শুরু করে দিয়েছিলেন দিয়েগো মারাদোনা। সেই ছবি অমর হয়ে গিয়েছে। ব্রাজিলে অল্পের জন্য বিশ্বকাপ জিততে না-পারায় পাংশু হয়ে গিয়েছিল লিওনেল মেসির মুখ। ১৯৯৬-এ ইডেন গার্ডেন্সে সেমিফাইনালে হেরে যাওয়ায় সচিন তেন্ডুলকর একইরকম গম্ভীর হয়ে গিয়েছিলেন। একই পংক্তিতে হয়তো রাখা যাবে কেকেআর-এর এই চিয়ারলিডারটিকেও। তাঁর কোনও বক্তব্য অবশ্য জানা যায়নি। জানতে চাইলে সেই চিয়ারলিডারটি হয়তো বলতেন, ‘‘যে দলের জন্য মাঠে এত গলা ফাটালাম, সেই দল হেরে গেলে চোখে জল আসবে না!’’ সত্যিকারের কেকেআর সমর্থক বোধহয় তিনিই।

No comments:
Post a Comment